'অন্যমন '
১ ।
নির্দোষ লিখছি তোমাকে
কাশফুল বিকেলে যে নির্জনতা পিঠ দেখিয়ে
সীমাবদ্ধতা আঁকে, আর নিমজ্বর অপেক্ষা
আঁশটে গন্ধ ছড়ায়
তার পিছল প্রান্ত, মাঝে সৌজন্যের
সীমারেখা বরাবর এই যাতায়াত
রোজ অপারগতার শেকড় চেনায়
মুক্তি চাই নি, চাই নি হিসেব
শুধু লিখেছি, সান্নিধ্য -
জীবনের গণ্ডিবদ্ধ সরলরেখায়
যৌথ কোন সম্ভাবনাই কী লেগে থাকে, বলো
খুশহাল নুইয়ে যেখানে
প্রৌঢ় উদাসীনতায় !
২ ।
ভাবনাগুলো এভাবে টাঙিয়ে দিতেই
শীতল সবকিছু জুড়ে জুড়ে যাচ্ছে
ক্ষয়, ঘিরতে থাকা আসমানে
দু তরফা যে আঁচর
সে সবের একান্ত আমি-কোটরে
নালিশ হারানো ঘুম ও ঘুঙুর
রাত অসমঝোতায় জাগছে
দুরুহ ইদানীং খুব আসে
বিস্তারে আলোচনার অবকাশ নেই
বড্ড অসহায় টাইমমেশিন,
আর দু চোখের বারান্দা
হলুদ বাটছে !
৩ ।
নিভিয়ে দেবে সব ?
মান্ধাতা হৃদয়
মিনমিনে আলোয় রাতজাগা চোখ
দ্যাখো মতবিরোধ, কলকাতায় আজ ঘন কুয়াশা
উষ্ণতা পেতে অন্য ঘরে ঢুকে গেল যারা
তাদের সাথে আর দেখা হবে না
রিংটোন বাজলো কিছুক্ষণ, কিছুক্ষণ মায়া
ভেতর ভেতর পুড়লো তাচ্ছিল্য, বাহানা
বিয়োগের শীত, বয়স বেড়ে আসে হুট করে
ঝরতেই থাকে, পাতার পর পাতা
কোন দুরত্ব জীবিত রাখে
এক চাঁই অন্যমনস্কতা,
নিরাপদ বরফ !
৪ ।
বোকা নিঃশ্বাস ওখানেই অপেক্ষারত
কবেকার মিথ
হারিয়ে যাওয়া আলোয়
কী যেন খোঁজে
গ্রীষ্মপ্রধান আলোচনা এখন ঋতু দখল করে থাকে ,
কতটা পেয়েছির হিসেব কষে
একা একটা শীতল বাড়ি,
একা টুকে রাখি কথার খেলাফ
একা লিখে রাখি শিরোনামে
কালশিটে দাগ নিয়ে
আসবো বললেই আসা কী যায়
স্বপ্নের ছিটমহলে
৫।
বুঝেছি
আর কোন জোর নেই
জন্মান্ধ কথার
খুন করে প্রতিনিয়ত
কথাই নিজস্ব হন্তারক -
হে পিতা
কেউ নয় দোষী
দোষী শুধু বেজন্মা
এই শহরের মন
আধিপত্যকামী পাঁজর
১ ।
নির্দোষ লিখছি তোমাকে
কাশফুল বিকেলে যে নির্জনতা পিঠ দেখিয়ে
সীমাবদ্ধতা আঁকে, আর নিমজ্বর অপেক্ষা
আঁশটে গন্ধ ছড়ায়
তার পিছল প্রান্ত, মাঝে সৌজন্যের
সীমারেখা বরাবর এই যাতায়াত
রোজ অপারগতার শেকড় চেনায়
মুক্তি চাই নি, চাই নি হিসেব
শুধু লিখেছি, সান্নিধ্য -
জীবনের গণ্ডিবদ্ধ সরলরেখায়
যৌথ কোন সম্ভাবনাই কী লেগে থাকে, বলো
খুশহাল নুইয়ে যেখানে
প্রৌঢ় উদাসীনতায় !
২ ।
ভাবনাগুলো এভাবে টাঙিয়ে দিতেই
শীতল সবকিছু জুড়ে জুড়ে যাচ্ছে
ক্ষয়, ঘিরতে থাকা আসমানে
দু তরফা যে আঁচর
সে সবের একান্ত আমি-কোটরে
নালিশ হারানো ঘুম ও ঘুঙুর
রাত অসমঝোতায় জাগছে
দুরুহ ইদানীং খুব আসে
বিস্তারে আলোচনার অবকাশ নেই
বড্ড অসহায় টাইমমেশিন,
আর দু চোখের বারান্দা
হলুদ বাটছে !
৩ ।
নিভিয়ে দেবে সব ?
মান্ধাতা হৃদয়
মিনমিনে আলোয় রাতজাগা চোখ
দ্যাখো মতবিরোধ, কলকাতায় আজ ঘন কুয়াশা
উষ্ণতা পেতে অন্য ঘরে ঢুকে গেল যারা
তাদের সাথে আর দেখা হবে না
রিংটোন বাজলো কিছুক্ষণ, কিছুক্ষণ মায়া
ভেতর ভেতর পুড়লো তাচ্ছিল্য, বাহানা
বিয়োগের শীত, বয়স বেড়ে আসে হুট করে
ঝরতেই থাকে, পাতার পর পাতা
কোন দুরত্ব জীবিত রাখে
এক চাঁই অন্যমনস্কতা,
নিরাপদ বরফ !
৪ ।
বোকা নিঃশ্বাস ওখানেই অপেক্ষারত
কবেকার মিথ
হারিয়ে যাওয়া আলোয়
কী যেন খোঁজে
গ্রীষ্মপ্রধান আলোচনা এখন ঋতু দখল করে থাকে ,
কতটা পেয়েছির হিসেব কষে
একা একটা শীতল বাড়ি,
একা টুকে রাখি কথার খেলাফ
একা লিখে রাখি শিরোনামে
কালশিটে দাগ নিয়ে
আসবো বললেই আসা কী যায়
স্বপ্নের ছিটমহলে
৫।
বুঝেছি
আর কোন জোর নেই
জন্মান্ধ কথার
খুন করে প্রতিনিয়ত
কথাই নিজস্ব হন্তারক -
হে পিতা
কেউ নয় দোষী
দোষী শুধু বেজন্মা
এই শহরের মন
আধিপত্যকামী পাঁজর
No comments:
Post a Comment