সোজাসুজি
একজন
পুরুষের সঙ্গে যতদিন ভাললাগা আছে , দুজনেই বুঝতে পারছেন প্রেমে পড়া এবার যেতেই
পারে , সেই সময়টুকু অনেকটা বাজার ঘুরে দেখবার মতো। আপনার ইচ্ছে করছে ইলিশ কিনতে ,
ভাল লাগছে তার গোলাপী আভা। তবু সেই সব উপেক্ষা করে বাজারের এ মাথা থেকে ও মাথা
আপনি পায়চারি করছেন। ভাবছেন কিভাবে বলবেন, নাকি থাক না বললেও কী আসে যায়।
এ পর্যন্ত বেশ চলছিলো তবে এরপর এগোলেই গল্প শেষ। কেননা আপনারা দু পক্ষই এখানে চেষ্টা করে চলেছেন নিজেকে অন্যরকম বোঝাতে। বলে ফেলেন যে এর আগে আপনি কখনো নিজের কথা কাউকে জানাননি। জানিয়ে ফেলেন যে কিভাবে মাসিমণি ঘরে এসে আদর করবে বলেই খাটের তলায় ট্রাঙ্কের পাশে সেঁধিয়ে গেছিলেন। মেয়েটিও শোনে আর একসময় আপনি ভেবে নেন সে হয়তো এইসব গল্পের ছবি নিয়ে তার বাড়ির ক্রিসমাস ট্রিটাকে শোনাবে। ভাববে যে আপনার থেকে ভাল অর কেউ নেই।
যতক্ষণ প্রশ্ন নেই অথচ এই গল্পে সেই বেয়ারা অথবা গাড়ির চালক ও হয়তো অংশগ্রহণ করছে। এসে বলছে তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি বাড়ি থেকে খানিক আচার যেটা খুব টক তখন সেই কাচের বয়ামে লালচে রঙের টিয়ার ঠোঁট দুজনকে বলছে একদিন পুরো গোটা জীবন পার করে তোমাদের একে অপরকে মনে করতে হবে। আজ যারা ভাবছে হাত মোজা আর হাতের আঙুল তারাই কাল বাজার ঘুরে এসে দেখবে একে অপরকে বুঝে নেবার সামর্থ থাকলে তবে তাদের থেকে দূরে থাকা ভাল। ঈশ্বরকে সে জন্যই ঘিরে রাখা বেড়া দিয়ে।
একটা আলিঙ্গন থেকে পুরুষের তুমি বুঝতে পারবে সে কেমন। তাই মনে করে দেখো ঠিক কিভাবে চায়ের কাপে আঙুল না ঠেকিয়েই ছেলেটা বলেছিলো আমি আপনাকে বিয়ে কেন করবো? একটা দুর্বল মুহূর্তে আমাকে ধরে আপনি মাটিতে পা রাখতে বলবেন ডানা ছিঁড়ে নিয়ে তা তো হবে না ম্যাডাম। পিছনে ফিরে শুধু দর্শকের মতো দেখতে হবে একটা ছোট বাচ্চা, জংলি পশু বসে বুঝতে পারছে না কাকে ধার শোধ বলে। না না বিবাহিত শব্দে আপত্তি বড়ো। তার থেকে আপনাকে যদি কাছে টানতে পারতাম, কপালে একটা ছোট্ট চুম্বন আর তারপর মুখটাকে বালিশ চাপা দিতাম তাহলে বুঝতাম ঘর ছেড়ে বেরিয়ে আসা নিয়ে চিরকাল মেয়েদের অভিযোগ ম্যাডাম। আপনি এখন আর নেই তাই সিগারেট জ্বালালাম। আগুন জ্বললে পিছন ফিরতে নেই।
ইটস ওভার।
এ পর্যন্ত বেশ চলছিলো তবে এরপর এগোলেই গল্প শেষ। কেননা আপনারা দু পক্ষই এখানে চেষ্টা করে চলেছেন নিজেকে অন্যরকম বোঝাতে। বলে ফেলেন যে এর আগে আপনি কখনো নিজের কথা কাউকে জানাননি। জানিয়ে ফেলেন যে কিভাবে মাসিমণি ঘরে এসে আদর করবে বলেই খাটের তলায় ট্রাঙ্কের পাশে সেঁধিয়ে গেছিলেন। মেয়েটিও শোনে আর একসময় আপনি ভেবে নেন সে হয়তো এইসব গল্পের ছবি নিয়ে তার বাড়ির ক্রিসমাস ট্রিটাকে শোনাবে। ভাববে যে আপনার থেকে ভাল অর কেউ নেই।
যতক্ষণ প্রশ্ন নেই অথচ এই গল্পে সেই বেয়ারা অথবা গাড়ির চালক ও হয়তো অংশগ্রহণ করছে। এসে বলছে তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি বাড়ি থেকে খানিক আচার যেটা খুব টক তখন সেই কাচের বয়ামে লালচে রঙের টিয়ার ঠোঁট দুজনকে বলছে একদিন পুরো গোটা জীবন পার করে তোমাদের একে অপরকে মনে করতে হবে। আজ যারা ভাবছে হাত মোজা আর হাতের আঙুল তারাই কাল বাজার ঘুরে এসে দেখবে একে অপরকে বুঝে নেবার সামর্থ থাকলে তবে তাদের থেকে দূরে থাকা ভাল। ঈশ্বরকে সে জন্যই ঘিরে রাখা বেড়া দিয়ে।
একটা আলিঙ্গন থেকে পুরুষের তুমি বুঝতে পারবে সে কেমন। তাই মনে করে দেখো ঠিক কিভাবে চায়ের কাপে আঙুল না ঠেকিয়েই ছেলেটা বলেছিলো আমি আপনাকে বিয়ে কেন করবো? একটা দুর্বল মুহূর্তে আমাকে ধরে আপনি মাটিতে পা রাখতে বলবেন ডানা ছিঁড়ে নিয়ে তা তো হবে না ম্যাডাম। পিছনে ফিরে শুধু দর্শকের মতো দেখতে হবে একটা ছোট বাচ্চা, জংলি পশু বসে বুঝতে পারছে না কাকে ধার শোধ বলে। না না বিবাহিত শব্দে আপত্তি বড়ো। তার থেকে আপনাকে যদি কাছে টানতে পারতাম, কপালে একটা ছোট্ট চুম্বন আর তারপর মুখটাকে বালিশ চাপা দিতাম তাহলে বুঝতাম ঘর ছেড়ে বেরিয়ে আসা নিয়ে চিরকাল মেয়েদের অভিযোগ ম্যাডাম। আপনি এখন আর নেই তাই সিগারেট জ্বালালাম। আগুন জ্বললে পিছন ফিরতে নেই।
ইটস ওভার।
No comments:
Post a Comment