Saturday, February 16, 2019

সোনালী চক্রবর্তী





ডাউরি 

লোরির আঁচ মাখা লহরি পেরোতে গিয়ে
প্রতিজ্ঞারা দিকভ্রষ্ট হয়....
ক্রীড়াময় প্রবল প্রাঙ্গনে একাকী অন্ধ বালক মতো পর্যটনে,
প্লবতাধর্মে উঠে আসে অর্বাচীন বিস্ময়েরা...
এ দেশের প্রতিটি পাথরই থান,
হেন বিরলতা নেই যা দৈবগন্ধী নয়,
পদ্মবিল অর্থেই রানীর স্নান আর
দেউল নির্বিশেষে রাজরক্তের উপাখ্যান.....
অরূপকথনের অভিমুখ নই,অতএব,
আমার অস্তে কোনও অহংবর্ণ নেই ভূমিপুত্র,
এ হেন তমসা বন্ধ্যাই হয়,
খরার দিনে শিকড় পাথরে যে শ্বাস খোঁজে,
তার চিত্ত অভিশাপমুক্তির কামনাহীন,
শরীর রক্তিম জ্যোৎস্নাময়,
মাজহাব বড় বিক্ষত দ্বন্দ্বে আর
ভাগের অংশ বিসর্জনের সাধন অষ্ট রন্ধ্রে,
এখন তুমিও জানো.....

পূর্ণ পয়স্বিনীকে সন্তর্পনে আগলে যে মায়া প্রস্তর উত্তীর্ণ করে মাহ ভাদর,
শুধু সে বোঝে,প্রকৃত শূণ্যতাবোধে কোনোদিন থাকেনা সঙ্গমহীনতার বিরহ ।

No comments:

Post a Comment

একঝলকে

সম্পাদকীয়-র পরিবর্তে

"একটা কথা আমি বলি। আমরা অনেকগুলো জিনিস খবরের কাগজে দেখি। সারফেসে দেখি, তার দ্বারা প্রভাবিত হয়ে যাই। আমাদের আর কিন্তু প্রভাব...